সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ মার্চ ২০১৫
পোস্টেজ স্ট্যাম্প
পোষ্টেজ স্ট্যাম্প
|
১৮৪০ সালে পূর্বে দেয় ডাকটিকিট গ্রেট ব্রিটেনেই প্রথম প্রবর্তিত হয় যা ডাক সার্ভিসের ইতিহাসে একটি মাইল ফলক। যদিও ডাক প্রবর্তিত হয় পোস্টাল রাজস্ব সংগ্রহের জন্য, কিন্তু তখন থেকেই ডাকটিকিট সংগ্রহ একটি শখে পরিণত হয়। বয়স ভেদেই ফিলাটেলীর উপর এই সংগ্রহ “শখের রাজা” হিসাবে গণ্য হয়। বর্তমানে ফিলাটেলী একটি বানিজ্যিক পণ্য হিসাবে পৃথিবীব্যাপী গণ্য হয়েছে। ব্যাংক নোটের মত ডাকটিকিট ও স্বাধীনদেশের সার্বভৌমত্বের একটি প্রতীক।
আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাময়িক সরকার ৮টি ডাকটিকিটের একটি সেট ২৯ জুলাই ১৯৭১ সালে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের জন্য প্রকাশ করেন। মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ এর পর প্রথম স্মারক ডাকটিকিট ২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৭২, প্রকাশিত হয় ১৯৫২ সালের মহান ভাষা আন্দোলনের জন্য “শহীদ মিনার” ছবিসহ। তারপর বাংলাদেশ ডাকবিভাগ অবিরাম নির্দিষ্ট স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে চলছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ঘটনা, উত্তরাধিকার ও সংস্কৃতির উপর। অদ্যতক বাংলাদেশ ডাকবিভাগ ৭৩২ প্রকার ডাকটিকিট এবং ২৮টি সুভ্যেনির প্রকাশ করেছে।
|
কিভাবে ষ্ট্যাম্প খুঁজবেন
|
নানা প্রকার ডাকটিকিট প্রচলিত আছে। ডাকটিকিট প্রধান দুই প্রকারঃ
১। স্মারক। ২। নির্দিষ্ট/প্রচলিত। দুই প্রকার ডাকটিকিট আবার তিন ভাগে বিভক্ত। নিম্নে তালিকায় দেয়া হল।
তিন প্রকার স্মারক ডাকটিকিট হলঃ
ব্যক্তিগত
ঐতিহাসিক
সাংস্কৃতিক
তিন প্রকার নির্দিষ্ট/প্রচলিত ডাকটিকিট হলঃ
ব্যক্তিগত
ঐতিহাসিক
সাংস্কৃতিক
ফিলাটেলি শাখায়“ফাস্ট ডে কভার” ও পাওয়া যায়|. আপনার পছন্দমত বৎসর ভিত্তিক ডাকটিকিট দেখতে পারেন।
|
কিভাবে অর্ডার দিবেন :
(এই ওয়েবসাইট বর্তমানে পরীক্ষামূলক আছে অতএব, এই সেবা বর্তমানে লভ্য নয়) স্ট্যাম্প ক্রয়ের জন্য যে কোন পর্যায়ে ব্রাউজ করতে হবে (স্মারক প্রচলিত/নিয়মিত সার্ভিস), তারপর স্ট্যাম্প তালিকা পাওয়া গেলে “বাই বাটন” ক্লিক করতে হবে। তখন বিস্তারিত স্ট্যাম্পের পাতা হতে “বাই বাটন” ক্লিকের মাধ্যমে স্ট্যাম্প সংযোজনের স্থানে তথ্য পাওয়া যাবে। প্রত্যেক স্ট্যাম্পের জন্য ‘বাটন’ ক্লিক করা যাবে। তখন সকল তথ্য পাওয়া যাবে। “চেক আউট” বাটনে ক্লিকের মাধ্যমে স্ট্যাম্প চাহিদা দেখা যাবে। এই বাটন সকল তথ্য পাওয়া যাবে। ‘অর্ডার নাট’ বাটনে ক্লিক করে অর্ডার দেওয়া যাবে। অর্ডার প্রদান শেষে একটি তথ্য/সংবাদ দেখা যাবে এবং ‘অর্ডার আই ডি’ পাওয়া যাবে।
|
ট্রাক অর্ডার কেমন করে দিবেনঃ
চাহিদা অর্ডার প্রদান শেষে আপনি অর্ডার আই ডি পাবেন। তখনট্রাকিং ও ট্রেসিং থেকে আপনার অর্ডার ট্রাক করতে পারবেন।
|
|
কেমন ভাবে সদ্য সদস্য হবেন
|
|
সদস্য/সদস্য নয়
|
|
|
|
সচিব

অশোক কুমার বিশ্বাস
ভারপ্রাপ্ত সচিব
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ
বিস্তারিত...
মহাপরিচালক

সুশান্ত কুমার মন্ডল
মহাপরিচালক
ডাক অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ
বিস্তারিত...
দুদকে অভিযোগ জানানোর উপায়

ওয়েবমেইল

সর্বমোট হিট সংখ্যা

সামাজিক যোগাযোগ